Wednesday, July 8, 2015

ফেলানীর বাবা মানবাধিকার সংস্থার দ্বারস্থ



আবেদন পত্রে নুর ইসলাম বলেন, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার নম্বর ৯৪৭ এর কাছে বিএসএফের গুলিতে ফেলানী খাতুন নিহত হয়।
এ ঘটনার পর বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে অভিযুক্ত করে বিচার শুরু করে ভারত। ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর অমিয় ঘোষকে নির্দোষ রায় দেয় বিএসএফ এর আদালত।
সেই রায় যথার্থ মনে না হওয়ায় বিএসএফ মহাপরিচালক রায় পুরর্বিবেচনার আদেশ দেন।
এরপর পুনির্বিচারে ২০১৫ সালের ২ জুলাই ভারতের বিশেষ আদালত অমিয় ঘোষকে নির্দোষ বলে রায় দেয়।
আবেদনে আরও বলা হয়, “দুই দফা সাক্ষ্য দেওয়ার পরও মেয়ের হত্যার ন্যায্যবিচার পাইনি, তাই এ রায় প্রত্যাখ্যান করেছি।
“অমিয় ঘোষের ফাঁসি হওয়া উচিৎ ছিল। তা না করে ভারতের বিএসএফ বিচারের নামে তামাশা করেছে। তাই ভারত সরকারের কাছে সঠিক বিচার পাওয়ার আশায় এ আবেদন জানাচ্ছি।”

No comments:

Post a Comment

Popular Posts